ড. ইউসুফ আল-কারাদাওয়ীর জন্ম উল্লেখ করার মতো অভিজাত কোন শহরে হয়নি, যেমনটা কায়রোতে জন্ম নেয়া আহমাদ আমীন কিংবা দামেস্কে জন্ম নেয়া ‘আলী তানতাওয়ীর ক্ষেত্রে ঘটেছিল।
তাঁর জন্ম হয়েছিল ১৯২৬ সালে “সাফত্ব তুরাব” নামের একটি অজপাড়া গাঁয়ে– যেখানে বিদ্যুৎ, পিচঢালা পথ কিংবা মফস্বলের সুযোগ সুবিধার ছিটেফোঁটা ছিল না। ছিল না কোন ক্লাব, লাইব্রেরি কিংবা মিউজিয়াম। গ্রামের অবস্থান ছিল “ত্বান্ত্বা” শহর থেকে প্রায় ২১ কিলোমিটার দূরে এবং বড় স্টেশন থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দূরে। ঐতিহাসিকভাবে এই গ্রামটিতে শায়িত হয়ে আছেন আল্লাহর রাসূলের (সাঃ) একজন সাহাবী – আব্দুল্লাহ বিন হারিস (রাদিঃ) ।
“সাফত্ব তুরাব” ছিল সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের একটি গ্রাম। জন্মের পরপর একটি শিশুকে আল্লাহর গুণবাচক নামের সাথে জুড়ে দিয়ে মুসলিম নাম দেয়া হতো। বিয়ে-শাদী হতো কুরআন-সুন্নাহ ও ইমাম আযম আবূ হানীফার (রাহিঃ) চিন্তা ও ইজতিহাদের উপর প্রতিষ্ঠিত মাযহাবের ভিত্তিতে। গ্রামের অধিবাসীরা খাওয়ার আগে “বিসমিল্লাহ”, খাওয়ার শেষে “আলহামদুলিল্লাহ”, হাই তুললে “আসতাগফিরুল্লাহ”, হাঁচি দিলে “আলহামদুলিল্লাহ” ও প্রত্যুত্তরে “ইয়ারহামুকাল্লাহ”, বিদায় দেয়ার বেলায় “ফী আমানিল্লাহ” সহ বিভিন্ন ইসলামিক সম্ভাষণকে চর্চা করতো ।
গ্রামে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হিসেবে মাসজিদকে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ত্ব হিসেবে ‘আলিমে দ্বীনদের বিবেচনা করা হতো। এতে সর্বমোট মাসজিদ ছিল পাঁচটি। এর মধ্যে তিনটি মাসজিদ ছিল বড় এবং দু’টো ছিল ছোট। সে সময় মানুষেরা ছোট মাসজিদগুলোকে “খানকা” বলতো। সাধারণত মাসজিদগুলোর নামকরণ করা হতো সেই গ্রামে শায়িত বড় বড় ইসলামী ব্যক্তিত্বের নামানুসারে। যেমনঃ সাহাবী আব্দুল্লাহ বিন হারিস (রাঃ) মাসজিদ, মাসজিদ সুলাইমান ইত্যাদি ।
ড. ইউসুফ আল-কারাদাওয়ীর দাদার নাম ছিল – আলহাজ্জ ‘আলী আল-কারাদাওয়ী। আল-কারাদাওয়ী হলো তাদের বংশীয় নাম। এই নামটি মিশরের “আল-কারাদাহ” অঞ্চলের দিকে সম্বন্ধকৃত। ড. ইউসুফের পূর্বপুরুষেরা হয়তো এই অঞ্চল থেকে সফর করে এসে “সাফত্ব তুরাব” গ্রামে বসতি স্থাপন করেছিলেন। এছাড়া তাদের বংশের শাখা প্রশাখা মিশরের বিভিন্ন অঞ্চল জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ড. ইউসুফের দাদার মোট ছ’জন ছেলে এবং দু’জন মেয়ে সন্তান ছিল। এদের মধ্যে আব্দুল্লাহ আল-কারাদাওয়ী হলেন ড. ইউসুফের বাবা। ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ আল-কারাদাওয়ী ছিলেন একমাত্র ছেলে। তাঁর বাবা ছিলেন কৃষক কাম ব্যবসায়ী। তাঁর বয়স যখন দুই বছর, তখন তাঁর বাবা মারা যান। এরপর তিনি তাঁর বেঁচে থাকা একমাত্র চাচা ও নানার বাড়ির তত্ত্বাবধানে বেড়ে ওঠেন।
ড. ইউসুফ আল-কারাদাওয়ীর গ্রামটি বিশ হাজার অধিবাসীর একটি বিশাল গ্রাম ছিল। কুরআন হিফয বা মুখস্তের জন্য এতে ছিল চারটি মক্তব। দু’টো মক্তব ছিল গ্রামের মাঝখানে (যেখানে তাদের বসবাস ছিল), একটি পূর্বে এবং অন্যটি পশ্চিমে।
তিনি প্রথমে শাইখ ইয়ামানী মুরাদের মক্তবে কুরআন হিফ্জ করার জন্য ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে তিনি একদিনের বেশি টিকতে পারেননি। কারণ শাইখ ইয়ামানী ছাত্রদের দুষ্টুমির জন্য ভালোই উত্তম মধ্যম দিতেন। আনফরচুনেটলি, প্রথম দিনেই ড. আল-কারাদাওয়ীর কপালে প্রহার জুটে গিয়েছিল বিনা কারণে। এই অন্যায্যতা সইতে না পেরে তিনি ঘরে ফেরত এসেছিলেন।
পরে তার হিফজের হাতেখড়ি হয় শাইখ হামেদ আবূ যুওয়াইলের মক্তবে। সেখানে তিনি বেশ ভালোভাবে কুরআন হিফ্জ করতে থাকেন। মক্তবে কোন কারণ বা দোষ ছাড়া মার খাওয়ার কারণে শিশু কারাদাওয়ীর মনে যে দাগ কেটেছিল, সেটি আস্তে আস্তে কেটে যেতে থাকে। এভাবে শাইখ হামেদের পরম যত্ন ও তত্ত্বাবধানে নয় বছর বয়সে তিনি আল-কুরআন পুরোটা মুখস্ত করে ফেলেন আল্লাহর তাওফীককে সাথে করে। সে সময় তাদের গ্রামে তিনিই ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ হাফিযে কুরআন। পাশাপাশি তিনি প্রাথমিক শিক্ষার জন্য গ্রামের একটি সরকারি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছিলেন।
মক্তব এবং প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ চুকোনোর পরে কোথায় ভর্তি হবেন, সেটি নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়ে যান। সে সময় তার মাথায় কেবল একটি চিন্তাই কেবল ঘুরপাক খাচ্ছিল। যে কোন মূল্যে তাকে ত্বান্ত্বা এলাকার দ্বীনী ইন্সটিটিউটে ভর্তি হতে হবে। যাতে করে আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ব পাওয়ার বিষয়টি তার জন্য সুগম হয়।
কিন্তু বিষয়টি মোটেও সহজ ছিল না। এই স্বপ্নের পথে দাঁড়িয়েছিল একের পর এক বাঁধা। তার উপর আরেকটি বড় সমস্যা ছিল যে, আযহার থেকে টানা পনেরো বছর পড়াশোনা করে বের হওয়ার পর ছাত্রদের বেকার হিসেবে দিনাতিপাত করতে হতো। কারণ, আযহার থেকে গ্র্যাজুয়েট হয়ে বের হওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যার তুলনায় চাকরির ক্ষেত্র ছিল বেশ সীমিত।
এতো ঝামেলার পরেও আল্লাহর ইচ্ছায় তার আযহারে পড়ার পথ সুগম হলো। শেষমেষ তিনি ত্বানতা এলাকার দ্বীনী ইন্সটিটিউটে ভর্তি হতে পেরেছিলেন।
সেখানে প্রাথমিক পর্যায়ে তিনি একে একে আরবি ব্যাকরণ (নাহু ও সরফ), ফিকহ, আকীদাহ পাঠ শেষ করেন। মাধ্যমিক পর্যায়ে এসে আঠারো বছর বয়সে সায়্যিদুনা ইউসুফ (আঃ) এর জীবনের উপর ভিত্তি করে তিনি একটি কাব্যনাট্য রচনা করেন। যার নাম ছিল: ইউসুফ আস-সিদ্দীক। মাধ্যমিক পর্যায়ে থাকতে তিনি বিখ্যাত একজন তাফসীর স্কলার শাইখ মুতাওয়াল্লী শা’রাওয়ীর ছাত্রত্ব লাভে ধন্য হন। সেই ইন্সটিটিউটের মাধ্যমিক পর্যায়ে তিনি একে একে ‘ইলমুল ফিকহ, ‘ইলমুত তাওহীদ, ইলমুত তাফসীর, ইলমুল হাদীস, ইলমুল বালাগাহ, আরবি সাহিত্যের ইতিহাস, ইলমুল মানতিক (যুক্তিবিদ্যা), ইতিহাস, প্রাথমিক লেভেলের বিজ্ঞান (ফিজিক্স, ক্যামিস্ট্রি, বায়োলজি ইত্যাদি) এর জ্ঞান অর্জন করেন।
ইন্সটিটিউটে মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ চুকিয়ে তিনি জামে’ আল-আযহারের উসূলুদ্দীন ফ্যাকাল্টিতে ভর্তি হন। এই ফ্যাকাল্টিতে তাঁর কিছু শিক্ষক হলেন: শাইখ মুখতার বাদীর, শাইখ আমীন আবূর-রূস, শাইখ মুহাম্মাদ আহমাদাইন, শাইখ আব্দুল হামিদ শাযিলী, শাইখ সালিহ শারফ, শাইখ মুহাম্মাদ ইউসুফ আশ-শাইখ, শাইখ আবূ যাইদ শালবী, শাইখ আব্দুল ফাত্তাহ শাহ্হাতাহ, শাইখ মাহমুদ ফায়্যাদ, শাইখ ড. আব্দুল হালীম মাহমূদ, শাইখ তায়্যিব নাজ্জার, শাইখ ‘আলী আল-গারাবী প্রমুখ।
আর তাঁর নিজের ফ্যাকাল্টির বাইরে যেসব শাইখ থেকে উপকৃত হয়েছেন, তারা হলেন: বিশিষ্ট ফকীহ ও মুফাসসির শাইখ মাহমূদ শালতূত, শাইখ আব্দুল ওয়াহ্যাব খাল্লাফ, প্রফেসর আব্দুল ওয়াহ্যাব হামূদাহ প্রমুখ।
এছাড়া আল-আযহার ইউনিভার্সিটির বাইরে যেসব শাইখ থেকে তিনি উপকৃত হয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন: শাইখ মুহাম্মাদ আল-গাযালী (উনার লেখা বিখ্যাত কিছু বই বাংলায় অনূদিত আছে: মুসলিম চরিত্র, ফিকহুস সীরাহ, মুসলিম আকীদা ইত্যাদি), শাইখ সায়্যিদ সাবিক (ফিকহের বিখ্যাত গ্রন্থ ফিকহুস সুন্নাহ এর জন্য প্রসিদ্ধ হয়ে আছেন), শাইখ মুহাম্মাদ বাহী আল-খাওলী প্রমুখ।
আল-কারাদাওয়ী ১৯৫৩ সালে আযহার ইউনিভার্সিটির উসূলুদ্দীন ফ্যাকাল্টি থেকে “আলিমিয়্যাহ” গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। ১৯৫৮ সালে উচ্চতর আরবি সাহিত্যে ডিপ্লোমা করেন। এরপর ১৯৬০ সালে উসূলুদ্দীন ফ্যকাল্টি থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। তারপর একই ফ্যাকাল্টি থেকে ১৯৭০ সালে উসূলুদ্দীন ফ্যাকাল্টি থেকেই ফার্স্ট ক্লাস রেজাল্ট নিয়ে পিএইচডি সম্পন্ন করেন।
ইসলামিক অ্যাকাডেমিয়ায় তাঁর সর্বপ্রথম অবদানের নাম হলো: আল-হালাল ওয়াল হারাম ফীল ইসলাম; যেটি ১৯৬০ সালে রচিত হয়েছিল। বইটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আলেম মাওলানা আব্দুর রহীম (রাহিমাহুল্লাহ)। বইটি সেসময় বেশ আলোড়ন তৈরি করেছিল।
শাইখ আল-কারাদাওয়ীকে নিয়ে বিশ্বের বড় বড় স্কলারদের বেশ উচ্ছ্বসিত মত পাওয়া যায়।
শাইখ ড. ইউসুফ আল-কারাদাওয়ীর স্কলারশিপের ব্যাপারে শাইখ ‘আল্লামা আবুল হাসান আলী আন-নাদওয়ী (রাহিমাহুল্লাহ), শাইখুল ইসলাম তাকী উসমানী (হাফিযাহুল্লাহ), শাইখ আব্দুল্লাহ বিন বায়্যাহ (হাফিযাহুল্লাহ) থেকে শুরু করে অসংখ্য স্কলার স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাদের লিখিত প্রবন্ধগুলো “ইউসুফ আল-কারাদাওয়ী: কালিমাত ফী তাকরীমিহি ওয়া বুহুসুন ফী ফিকরিহি ওয়া ফিকহিহ” নামক বিশাল গ্রন্থে সন্নিবেশিত আছে। গ্রন্থটি শাইখের ৭০ বছরে পদার্পন উপলক্ষ্যে তাঁর ছাত্র ও শুভানুধ্যায়ীদের তরফ থেকে প্রকাশিত হয়েছিল।
মিশরের প্রখ্যাত স্কলার আদীবুদ দা’ওয়াহ শাইখ মুহাম্মাদ আল-গাযালী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন:
“শুরুতে আমি ছিলাম শাইখ আল-কারাদাওয়ীর শিক্ষক আর তিনি ছিলেন আমার ছাত্র। কিন্তু বর্তমানে আমি হলাম তার ছাত্র আর তিনি হলেন আমার শিক্ষক”
বর্তমানের একজন বিখ্যাত স্কলার শাইখ হাসান আদ-দাদো আশ-শানকিতী (হাফিযাহুল্লাহ) একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন: “ আমি শাইখ কারাদাওয়ীকে বর্তমান যুগের জন্য একজন মুজতাহিদ মনে করি। কারণ, তিনি পূর্ববর্তী স্কলারদের মতকে তাখরীজ ও তারজীহ দিতে সক্ষম। এছাড়াও নতুন বিষয়ে ইজতিহাদ করে ফাতওয়া প্রদান করার যোগ্যতাও তাঁর আছে। ফিক্হের বিষয়ে তাঁর বিস্ময়কর ভালো দখল আছে। ”
২০১৭ সালে “হিওয়ারুন খাস” নামের একটি ইন্টারভিউতে মাযলূম শাইখ ড. সালমান আল-ওদাহ (ফাক্কাল্লাহু আসরাহ) হোস্ট হিসেবে ছিলেন। ইন্টারভিউটির শুরুতে শাইখকে দর্শকদের কাছে পরিচয় করিয়ে দিতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন: “শাইখকে নিয়ে মানুষের মধ্যে ইখতিলাফ (বিভিন্ন মত) পাওয়া যায়। কিন্তু এই ইখতিলাফ-ই শাইখের গুরুত্বের ব্যাপারে মানুষের পক্ষ থেকে ইজ্মা হিসেবে সাব্যস্ত হয়। ”
শাইখ কারাদাওয়ীর ঝুলিতে বেশ কিছু অ্যাওয়ার্ড আছে। যেমনঃ বাদশাহ ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কার (সৌদি আরব), প্রাইজ অফ দ্য ইসলামিক ইউনিভার্সিটি (মালেয়শিয়া), পবিত্র কুরআন আন্তর্জাতিক পুরস্কার (দুবাই), সুলতান হাসান আল-বালখিয়া পুরস্কার (ব্রুনাই) সহ প্রভৃতি।
ড. ইউসুফ আল-কারাদাওয়ী রচিত ছোট বড় গ্রন্থের সংখ্যা একশোর বেশি। বইগুলোর মধ্য থেকে উল্লেখযোগ্য কিছু বই হলো:
1. আল-হালাল ওয়াল হারাম ফীল ইসলাম (ইসলামে হালাল হারামের বিধান, অনুবাদঃ মাওলানা আব্দুর রহীম, খায়রুন প্রকাশনী)
2. কালিমাত ফীল ওয়াসাতিয়্যাহ ওয়া মা’আলিমিহা (মধ্যমপন্থা: কী, কেন, কিভাবে, অনুবাদঃ শাইখুল আজম আবরার, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স)
3. ফিক্হুল গিনা ওয়াল-মূসিকা ফী দাউইল কুরআনি ওয়াস-সুন্নাহ (কুরআন সুন্নাহর আলোকে গান ও বাদ্যযন্ত্র, অনুবাদঃ শাইখুল আজম আবরার, সমাজ ও সংস্কৃতি অধ্যয়ন থেকে প্রকাশিতব্য)
4. যাহিরাতুল গুলু ফীত তাকফীর (তাকফীর নিয়ে বাড়াবাড়ি, অনুবাদঃ শাইখুল আজম আবরার, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিতব্য)
5. মিন আজ্লি সাহ্ওয়াতিন রাশিদাহ (একটি সুষ্ঠ পুনর্জারণের নিমিত্তে, অনুবাদঃ শাইখুল আজম আবরার ও আম্মার জাকারিয়া, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিতব্য)
6. রি’আয়াতুল বীআহ্ ফী শারী’আতিল ইসলাম (পরিবেশ ও ইসলাম, অনুবাদঃ শাইখুল আজম আবরার, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিতব্য)
7. জীলুন নাসরিল মানশূদ (বিজয়ী কাফেলা, অনুবাদঃ ফারুক আজম, গার্ডিয়ান পাব্লিকেশন্স)
8. আত-তাওয়াক্কুল (তাওয়াক্কুল, অনুবাদঃ মহিউদ্দীন কাশেমী, গার্ডিয়ান পাব্লিকেশন্স)
9. আল-উসরাতু কামা য়ুরিদুহাল-ইসলাম (মুমিন জীবনে পরিবার, অনুবাদঃ সালেম আল-আযহারী, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স)
10. আল-ওয়াক্ত ফী হায়াতিল মুসলিম (মুমিন জীবনে সময়, অনুবাদঃ তারিক মাহমুদ, গার্ডিয়ান পাব্লিকেশন্স)
11. শুমূলুল ইসলাম (ইসলামের ব্যাপকতা, অনুবাদঃ তারিক মাহমুদ, প্রচ্ছদ প্রকাশন)
12. আল-ইসলামু ওয়াল ফান্নু (ইসলাম ও শিল্পকলা, অনুবাদঃ ড. মাহফুজুর রহমান, প্রচ্ছদ প্রকাশন)
13. দাওরুয যাকাত ফী ইলাজিল মাশকিলাতিল ইকতিসাদিয়্যাহ (অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানে যাকাতের ভূমিকা, অনুবাদঃ প্রফেসর ড. মাহফুজুর রহমান, প্রচ্ছদ প্রকাশন)
14. ক্বীমাতুল ইনসান ওয়া গায়াতু উজুদিহী ফীল-ইসলাম (মানুষঃ মর্যাদা ও সৃষ্টির উদ্দেশ্য, অনুবাদঃ সাজ্জাদ হোসাইন খান, প্রচ্ছদ প্রকাশন)
15. উমার ইবনু আব্দিল আযীয আর-রাশিদুল মুজাদ্দিদ (উমর ইবনে আব্দুল আজিজ, অনুবাদকঃ এনামুল হাসান, প্রচ্ছদ প্রকাশন)
16. ‘আলিম ওয়া ত্বগিয়া (আলিম ও স্বৈরশাসক, অনুবাদঃ আবুল হাসান, প্রচ্ছদ প্রকাশন)
17. কাইফা নাতা’আমালু মা’আস সুন্নাহ (সুন্নাহর সান্নিধ্যে, অনুবাদঃ প্রফেসর মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান, বিআইআইটি)
18. মিন ফিক্হিদ দাওলা ফীল ইসলাম (ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থা: তত্ত্ব ও প্রয়োগ, অনুবাদঃ মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান, বিআইআইটি)
19. ফিকহুয যাকাত – ২ খন্ড (ইসলামের যাকাতের বিধান, অনুবাদঃ মাওলানা আব্দুর রহীম, খায়রুন প্রকাশনী)
20. আওলাউইয়াতুল হারাকাতিল ইসলামিয়্যাহ ফীল-মারহালাতিল ক্বাদিমাহ (আধুনিক যুগ, ইসলাম কৌশল ও কর্মসূচী, অনুবাদঃ মুহাম্মাদ সানাউল্লাহ আখুঞ্জী, বুকমাস্টার পাবলিকেশন)
21. আস-সাহ্ওয়া আল-ইসলামিয়্যাহ বাইনাল জুহুদ ওয়াত-তাত্বাররুফ (ইসলামী পুনর্জাগরণ: সমস্যা ও সম্ভাবনা, অনুবাদঃ মুহাম্মাদ সানাউল্লাহ আখুঞ্জী, আহসান পাবলিকেশন্স)
22. মাজালাতুল ‘ইবাদাহ ফীল ইসলাম (ইসলামে ইবাদতের পরিধি, অনুবাদঃ মুহাম্মাদ শামাউন আলী, দারুল ওয়ারাকাত আল-‘ইলমিয়্যাহ)
23. আল-ইসলামু ওয়াল-‘উন্ফ নাযারাত তা’সীলিয়্যাহ (ইসলাম ও চরমপন্থা, অনুবাদঃ মুহাম্মাদ শামাউন আলী, আল-ফুরকান পাবলিকেশন্স)
24. মুশকিলাতুল ফাক্ব্র ওয়া কাইফা ‘আলাজাহাল ইসলাম (ইসলামে দারিদ্য বিমোচন, অনুবাদঃ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ও মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ, সেন্ট্রাল শরীয়াহ্ বোর্ড ফর ইসলামিক ব্যাংকস অব বাংলাদেশ)
25. আল-কুদ্স কাদিয়্যাতু কুল্লি মুসলিম (জেরুজালেম বিশ্ব মুসলিমের সমস্যা, অনুবাদঃ মাওলানা মুহাম্মদ শামাউন আলী, আল ফুরকান প্রকাশনী)
26. আল-ঈমানু ওয়াল হায়াত (ঈমান ও সুখ, অনুবাদঃ অধ্যক্ষ মুহাম্মাদ রওশন আলী, আল হিকমাহ পাবলিকেশন্স)
27. ফিক্হুত তাহারাহ (পবিত্রতার ফিক্হ)
28. ফিক্হুস সিয়াম (রোজার ফিক্হ)
29. ফাতাওয়া মু’আসারাহ – ৩ খন্ড (সমসাময়িক ফাত্ওয়া সমগ্র)
30. ফিক্হুল লাহ্উ ওয়াত-তারওয়ীহ (ইসলামে আনন্দ-বিনোদনের বিধান)
31. আল-ইজ্তিহাদ ফীশ-শারী’আতিল ইসলামিয়্যাহ (ইসলামী শারী’আতে ইজতিহাদ)
32. মাদ্খাল লিশ-শারী’আতিল ইসলামিয়্যাহ (ইসলামি শারী’আত অধ্যয়নের শুরুর পাঠ)
33. আল-ফাত্ওয়া বাইনাল ইন্দিবাত ওয়াত-তাসায়্যুব (ফাত্ওয়া: বাড়াবাড়ি ও শিথিলতার মাঝামাঝি)
34. ‘আওয়ামিল আস-সি’আহ্ ওয়াল-মারূনাহ ফিশ-শারী’আতিল ইসলামিয়্যাহ (ইসলামি শারী’আতে উদারতা ও নমনীয়তার কার্যকারণসমূহ)
35. আল-ফিকহুল ইসলামী বাইনাল আসালাহ ওয়াত-তাজ্দীদ (ইসলামি ফিক্হ: মৌলিকত্ব ও সংস্কারের মাঝামাঝি)
36. আল-ইজ্তিহাদ আল-মু’আসির বাইনাল ইন্দিবাত ওয়াত-তাসায়্যুব (সমসাময়িক ইজতিহাদ: বাড়াবাড়ি ও শিথিলতার মাঝামাঝি)
37. বাই’উল মুরাবাহাহ লিল আমিরি বিশ-শারা
38. ফাওয়াইদ আল-বুনুক হিয়া আর-রিবা আল-হারাম (ব্যাংকের সুদটাই হারাম সুদ)
39. দাওরুল কিয়াম ওয়াল আখলাক ফীল ইকতিসাদ আল-ইসলামী (ইসলামী অর্থনীতিতে নৈতিকতা ও মূল্যবোধের ভূমিকা)
40. আস-সাবরু ফীল কুরআন (আল-কুরআনের আলোকে ধৈর্য্য)
41. আল-‘আক্লু ওয়াল ‘ইল্মু ফীল কুরআনিল কারীম (আল-কুরআনে আক্ল ও ‘ইল্ম)
42. কাইফা নাতা’আমালু মা’আল কুরআনিল আযীম (কুরআনকে যেভাবে বুঝবো)
43. তাফসীর সুরাতির রা’দ (সূরা রা’দ এর তাফসীর)
44. আল-মাদখাল লি-দিরাসাতিস সুন্নাহ আন-নাবাউইয়াহ্ (সুন্নাহ অধ্যয়নের শুরুর পাঠ)
45. আল-মুন্তাক্বা মিনাত-তারগীব ওয়াত-তারহীব (তারগীব ও তারহীব থেকে নির্বাচিত হাদিস)– ২ খন্ড
46. আস-সুন্নাহ মাসদার লিল-মা’রিফাহ ওয়াল-হাদ্বারাহ (জ্ঞান ও সভ্যতার উৎস হিসেবে সুন্নাহর ভূমিকা)
47. নাহ্ওয়া মাউসূ’আহ লিল-হাদিস আস-সহীহ (সহীহ হাদিস সমূহের বিশ্বকোষের নিমিত্তে)
48. ওজূদুল্লাহ (আল্লাহর অস্তিত্ব)
49. হাকীকাতুত তাওহীদ (তাওহীদের মর্ম)
50. আল-ঈমানু বিল-ক্বাদ্র (ক্বদরের প্রতি বিশ্বাস)
51. আল-হায়াত আর-রাব্বানিয়্যাহ ওয়াল-‘ইল্ম (আধ্যাত্মিক জীবন ও জ্ঞান)
52. আন-নিয়্যাতু ওয়াল-ইখলাস (নিয়ত ও ইখলাস)
53. আত-তাওবাহ ইলাল্লাহ (আল্লাহর কাছে তাওবাহ করা)
54. সাক্বাফাতুদ দা’ইয়াহ (দা’ঈদের সংস্কৃতি)
55. আত-তারবিয়াহ আল-ইসলামিয়্যাহ ওয়া মাদ্রাসাহ হাসানিল বান্না
56. আল-ইখওয়ান আল-মুসলিমুন সাব’ঊন ‘আ-মান ফীদ-দা’ওয়াহ ওয়াত তারবিয়াহ ওয়াল-জিহাদ
57. আর-রাসূল ওয়াল-‘ইল্ম (রাসূল ও ‘ইল্ম)
58. রিসালাতুল আযহার বাইনাল আম্স ওয়াল-ইয়াওম ওয়াল-গাদ্দ
59. আস-সাহ্ওয়া আল-ইসলামিয়্যাহ ওয়া হুমূমুল ওয়াত্বান আল-‘আরাবী ওয়াল-ইসলামী
60. আইনাল খালাল (বিচ্যুতি কোথায়)
61. ফী ফিক্হিল আওলাউইয়াত (অগ্রাধিকারের ফিক্হ)
62. আল-ইসলাম ওয়াল-‘আলমানিয়্যাহ ওয়াজহান লি-ওয়াজহিন (ইসলাম ও ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ)
63. আস-সাকাফাহ আল-‘আরাবিয়্যাহ আল-ইসলামিয়্যাহ বাইনাল আসালাতি ওয়াত-তাজদীদ
64. মালামিহুল মুজ্তামা’ইল মুসলিম আল্লাযী নানশুদুহ (মুসলিমদের কাংখিত সমাজের রূপরেখা)
65. গাইরুল মুসলিমীন ফীল মুজ্তামা’ইল ইসলামী (ইসলামী সমাজে অমুসলিম)
66. শারী’আতুল ইসলাম সালিহাতুন লিত-তাতবীক ফী কুল্লি যামানিন ওয়া মাকানিন
67. আল-উম্মাতুল ইসলামিয়্যাহ হাকীকাতুন লা ওয়াহ্মুন
68. আস-সাহ্ওয়া আল-ইসলামিয়্যাহ বাইনাল ইখতিলাফিল মাশরূ’ ওয়াত-তাফাররুকিল মাযমূম
69. আস-সাহ্ওয়া আল-ইসলামিয়্যাহ মিনাল মুরাহাক্বাহ ইলা আর-রুশ্দ
70. আত-তাতাররুফ আল-‘আলমানী ফী মুওয়াজাহাতিল ইসলাম
71. মিন আজ্লি সাহ্ওয়াতিন রাশিদাহ
72. উম্মাতুনা বাইনা ক্বারনাইন
73. সাক্বাফাতুনা বাইনাল ইনফিতাহ ওয়াল ইনগিলাক
74. তারীখুনাল মুফ্তারা ‘আলাইহি
75. নাহ্নু ওয়াল-গারব
76. আল-হুলুল আল-মুস্তাওরাদাহ
77. আল-হিল্লুল ইসলামী ফারীদাতুন ওয়া দ্বারূরাতুন
78. বায়্যিনাতুল হিল্লিল ইসলামী ওয়া শুবুহাতিল ‘আলমানিয়্যীন ওয়াল মুতাগাররিবীন
79. আ’দাউল হিল্লিল ইসলামী
80. আল-মারজি’ইয়্যাতুল ‘উলয়া ফীল ইসলাম লিল-কুরআনি ওয়াস-সুন্নাহ
81. মাওকিফুল ইসলাম মিনাল ইলহাম ওয়াল কাশফ ওয়া রু’ইয়া……
82. আস-সিয়াসাহ আশ-শার’ইয়্যাহ ফী দ্বাউই নুসূসিশ-শারী’আতি ওয়া মাকাসিদিহা
83. কাইফা নাতা’আমালু মা’আত-তুরাস ওয়াত-তামাযহুব ওয়াল-ইখতিলাফ
84. ফুসূলুন ফীল আকীদাহ বাইনাস-সালাফ ওয়াল-খালাফ
85. আল-‘ইবাদাতু ফীল ইসলাম
86. আল-খাসাইস আল-‘আম্মাহ লিল-ইসলাম
87. ফিকহুল জিহাদ
88. মিআতু সুওয়াল আনিল-হাজ্জ ওয়াল-‘উমরা ওয়াল-উদ্হিয়া (হজ্জ, উমরা ও কোরবানি নিয়ে একশত প্রশ্ন)
89. মাদখাল লি মা’রিফাতিল ইসলাম
90. আল-ইসলামু হাদারাতুল গাদ্দ
91. ফিকহুল উসরাহ
92. আন-নাসু ওয়াল-হাক্ক
93. দারসূন নাকবাহ আস-সানিয়াহ
94. খুতাবুশ শাইখ আল-কারাদাওয়ী – ৭ খন্ড (খুতবা সমগ্র)
95. ইবতিহালাত ওয়া দা’আওয়াত
96. লিক্বাআত ওয়া মুহাওয়ারাত হাওলা ক্বাদায়া আল-ইসলাম ওয়াল-‘আস্র
97. কাদ্বায়া মু’আসারাহ ‘আলা বাসাতিল বাহ্স ক্বুত্বুফ দানিয়াহ মিনাল কিতাব ওয়াস-সুন্নাহ
98. আল-ইমাম আল-গাযালী বাইনা মাদিহীহি ওয়া নাকিদীহি
99. আশ-শাইখ আল-গাযালী কামা ‘আরাফতুহু
100. আশ-শাইখ আবুল হাসান আন-নাদাওয়ী কামা ‘আরাফতুহু
101. আল-জুওয়াইনী ইমামুল হারামাইন
102. ফী উইদা’ইল আ’লাম
103. নাযারাত ফীল ফিকরিল ইমাম আল-মাওদূদী
104. ‘উমার বিন আব্দিল আযীয আর-রাসিদ আল-মুজাদ্দিদ
105. ইবনুল কারইয়াহ ওয়াল কুত্তাব – ৩ খন্ড (আত্মজীবনী)
106. নিসাউন মু’মিনাত
107. আল-ফাতাওয়া আশ-শায্যাহ মা’আয়িরুহা ওয়া তাতবীকাতুহা
108. আখলাকুল ইসলাম
109. আসমাউল্লাহিল হুসনা
110. উসূলুল আমালিল খাইরী লিল-ইসলাম
111. আল-ওয়ার’উ ওয়ায-যুহ্দ
112. তাফসীরু জুয তাবারাক
113. তাফসীরু জুয ‘আম্ম
114. দিরাসাহ ফী ফিকহি মাকাসিদ আশ-শারী’আহ
115. ফিকহুল ওয়াসাতিয়্যাহ ওয়াত তাজদীদ
116. মুস্তাকবিলুল উসূলিয়্যাতিল ইসলামিয়্যাহ
117. মাকাসিদুশ শারী’আহ আল-মুতা’আল্লাকাহ বিল মাল
118. মুজিবাত তাগায়্যুরিল ফাতওয়া ফী ‘আসরিনা
119. মা’আল উস্তায সায়্যিদ কুতুব
120. আদ-দীনু ফী আস্রিল ‘ইলম
121. আল-ইসলামু ওয়াল ফান্ন
122. আন-নিক্বাব লিল মারআহ
123. মারকাযুল মারআহ ফীল হায়াতিল ইসলামিয়্যাহ
124. ফাতাওয়া লিল মারআহ আল-মুসলিমাহ
125. জারীমাতুর রিদ্দাহ ওয়া ‘উকূবাতুল মুরতাদ্দ
126. আল-আকাল্লিয়াত আল-মুসলিমাহ ওয়াল হিল্ল আল-ইসলামী
127. আল-মুবাশ্শারাত বি-ন-তিসারিল ইসলাম
128. হাজাতুল বাশারিয়্যাহ ইলার-রিসালাতিল হাদ্বারিয়্যাহ লি-উম্মাতিনা
129. ফাতাওয়া মিন আজ্লি ফালাস্তীন
130. মাবাদিউন ফীল হিওয়ার ওয়াত-তাকরীব বাইনাল মাযাহিব ওয়াল-ফিরাকিল ইসলামিয়্যাহ
131. আল-বাবা ওয়াল ইসলাম
132. আত-তারবিয়াহ আস-সিয়াসিয়্যাহ ‘ইন্দাল ইমাম হাসান আল-বান্না
133. নাহ্ওয়া ফিক্হিন মুয়াস্সার মু’আসার (সমসাময়িক সহজ ফিক্হের নিমিত্তে)
134. আস-সুন্নাহ ওয়াল বিদ’আহ
135. আল-মুসলিমুন ওয়াল ‘আওলামা
136. যিওয়াজুল মিসয়ার
137. আদ-দাওয়াবিত আশ-শার’ইয়্যাহ লি-বিনাইল মাসাজিদ
138. লি-মাযা-ল ইসলাম
139. আল-ইসলাম আল্লাযী নাদ’ঊ ইলাইহ
140. ওয়াজিবুশ শাব্ব আল-মুসলিম
141. মুসলিমাতুল গাদ্দ
142. আত-তারবিয়াহ ‘ইন্দাল ইমাম আশ-শাতিবী
143. আল-হুকমু আশ-শার’ঈ ফী খিতানিল ইনাস………. সহ আরো অনেক বই।
একজন মানুষ হিসেবে শাইখ আল-কারাদাওয়ী ভুল ত্রুটির উর্ধ্বে নন। আমরা তাই মহান আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করি — তিনি যেন শাইখের ভুল ত্রুটিগুলোকে মাফ করে দেন, তাঁর অবদানগুলোকে কবুল করে নেন এবং তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের অতিথি হিসেবে গ্রহণ করেন।
———————————————————
ড. ইউসুফ আল-কারাদাওয়ী নিয়ে টুকিটাকি
© শাইখুল আজম আবরার
386 total views, 1 views today